অনুপ দাস: নাবালিকাকে অপহরণ করে ধর্ষণ। পকসো আদালতে যিনি দোষী সাব্যস্ত হলেন, তিনি সম্পর্কে নির্যাতিতার পিসেমশাই! অভিযুক্তকে ২০ বছরের সাজা শোনালেন বিচারক। সঙ্গে ২০ হাজার জরিমানা। অনাদায়ে আরও ৬ মাস জেল।
.navbarright{margin-right: -10px;}
.navbarright li + li{margin-right: 0;}
.textCtsfbox{background: #FFD1D1 ;border: 1px solid #DBB4A5;border-radius: 5px;display: flex;justify-content: center;gap: 20px;align-items: center;margin-bottom: 15px;}
.textCtsfbox span{font-family: helvetica;font-size: 14px;color: #333333;font-weight: bold;}
.cta_img{margin-block:4px}
২০২৪ সালে ২২ এপ্রিল। কৃ্ষ্ণনগরে স্কুলে যাওয়ার পথে অপহরণ করা হয় নাবালিকাকে। কৃষ্ণনগরেরই সেগুনবাগান পাড়ায় বাসিন্দা সে। এরপর কলকাতা থেকে প্লেনে সোজা বেঙ্গালুরু। অভিযোগ, সেখানে একটি ভাড়া বাড়িতে ৬ দিন আটকে রেখে, ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করেন তাঁর পিসেমশাই-ই। এরপর নির্যাতিতাকে পিসি বাড়িতে রেখে দিয়ে চলে যান তিনি।
এদিকে বাড়ি ফিরে গোটা ঘটনাটি পরিবারে লোককে জানায় ওই নাবালিকা। অভিযোগ দায়ের করা হয় কৃষ্ণনগরের কোতুয়ালি থানায়। তদন্তে নেমে নির্যাতিতার পিসেমশাই নীলাদ্রী বিশ্বাসকে গ্রেফতার করে পুলিস। পকসো আইনে মামলা হয়। সেই মামলাতেই আজ, বুধবার রায় ঘোষণা করল কৃষ্ণনগরের পকসো আদালত।
সরকারি আইনজীবী জানিয়েছে, 'পকসো মামলায় আসামীকে পকসো আইনের ৬ নম্বর ধারায় ২০ বছর সাজা দেওয়া হয়েছে এবং ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও ৬ মাস জেল হবে তাঁর। মেয়েটিকে কিডন্যাপ করে নিয়ে যাওয়ার জন্য ৫ বছর জেল দেওয়া হয়েছে। আরও ৫ হাজার জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও ৬ মাস জেল। মেয়েটি বেঙ্গালুরুতে আটকে রাখার জন্য় আরও ৫ বছর জেল দেওয়া হয়েছে। আরও ৫ হাজার টাকা ফাইন দেওয়া হয়েছে। অনাদায়ে আরও ৬ মাস জেল হবে'।