নতুন সমস্যার মুখে ভারতীয় ফুটবল। ফের একবার FIFA-র ব্যানের মুখে পড়তে পারে ভারত। ইতিমধ্যেই FIFA এবং এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের (AFC) পক্ষ থেকে যৌথভাবে AIFF-কে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই সংবিধান অনুমোদনের জন্য বার্তা দেওয়া হচ্ছিল AIFF-কে। কিন্তু সেই নির্দেশ না মানায় এ বার ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এই সময়সীমা পেরিয়ে গেলে FIFA-র পক্ষ থেকে ব্যান করা হতে পারে ভারতকে।
হিমাচল প্রদেশের চাম্বা, কাঙ্গরা এবং মাণ্ডির জন্যেও রেড অ্যালার্ট জারি করেছে IMD। ভারী বৃষ্টিতে বিপদসীমার কাছে বিয়াস নদীর জলস্তর।
দিন কয়েক আগে প্রকাশ্যে মদ্যপানের ঘটনার প্রতিবাদ করায় বেলিয়াতোড় যামিনী রায় কলেজের এক অধ্যাপককে শাসক দলের মদতে মারধরের অভিযোগ উঠেছিল। যে ঘটনার প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিল আদিবাসী সমাজ। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে আবার সংবাদের শিরোনামে উঠে এলো বাঁকুড়ার বেলিয়াতোড় যামিনী রায় কলেজ। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে ওই কলেজেরই পরিচালন সমিতির বৈঠকে তৃণমূলের ব্লক সভাপতিকে দেখা গেল তুমুল হম্বিতম্বি করতে। অভিযোগ, পরিচালন সমিতির ওই বৈঠকে কলেজের দুই অধ্যাপককে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেন তৃণমূলের ওই নেতা।
মুম্বইয়ের পূর্ব ভিরার এলাকায় বহুতল আবাসনের একাংশ ভেঙে পড়ে অন্তত তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর জখম হয়েছেন আট জন। ধ্বংসস্তূপে অনেকে চাপা পড়ে রয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, মঙ্গলবার গভীর রাতে রামাবাই আবাসনে দুর্ঘটনা ঘটে। ওই আবাসনের দু'টি উইং। একটি উইংয়ের চারতলায় এক বছরের এক শিশুর জন্মদিনের পার্টি হচ্ছিল। সেই সময়েই আচমকা আবাসনের ওই উইং ভেঙে পড়ে। পুলিশ, দমকল ও বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা রাতেই উদ্ধারকাজ শুরু করেন। জখমদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। পুলিশের একটি সূত্র জানাচ্ছে, ১৫-২০ জন ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়ে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জম্মু ও কাশ্মীরের কাটরায় বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের কাছে ভয়াবহ ভূমিধস। ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে রাস্তা ধসে গিয়ে বিপর্যয়। কমপক্ষে ৩০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।
অ্যাম্বুল্যান্স ও লরির সংঘর্ষের ফলে আহত হলো ছয় জন। মঙ্গলবার রাতে নদিয়ার রানাঘাটের ১২ নম্বর জাতীয় সড়কে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় গোটা এলাকায়। সোমবার রানাঘাট কলেজ গেটের সামনে একটি অ্যাম্বুল্যান্স রং রুটে ঢুকে পড়ায় লরির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। অ্যাম্বুল্যান্সটিতে ছয় জন যাত্রী ছিলেন, যাদের মধ্যে ছিল দুই সদ্যোজাত শিশু।
ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে ব্যাহত জম্মুর ট্রেন চলাচলও। জম্মু শহরে একদিনেরও কম সময়ে ২৫০ মিলিমিটারেরও বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে । জম্মু ও কাটরা রেলওয়ে রুটে ২২টি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। ব্যাপক সমস্যায় পর্যটক ও তীর্থযাত্রীরা। একদিকে ধসে বন্ধ রাস্তা অন্যদিকে বাতিল ট্রেনও।