• তথ্যের বদলে হুমকির অভিযোগ! উচ্চ মাধ্যমিক সংসদের সভাপতির বিরুদ্ধে সরব গবেষক
    হিন্দুস্তান টাইমস | ১২ আগস্ট ২০২৫
  • তথ্যের অধিকার আইনে পরীক্ষার্থী সংক্রান্ত তথ্য জানতে চেয়ে ‘হুমকি’ সহ্য করতে হল গবেষককে। সম্প্রতি বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠী অনুযায়ী, মোট কতজন পড়ুয়া ২০১১ থেকে ২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছেন, সেই তথ্যই জানতে চাওয়া হয়েছিল উচ্চ মাধ্যমিক সংসদের কাছে। জানতে চেয়েছিলেন সাবির আহমেদ নামে এক জনৈক গবেষক। তথ্যের অধিকার আইনে সেই সংক্রান্ত চিঠিও লেখেন কাউন্সিলকে। কিন্তু কাউন্সিলের তরফে কোনওরকম তথ্য না দিয়েই তাঁকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে বলে দাবি গবেষকের। পাশাপাশি সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টচার্যের সাম্প্রতিক চিঠি যথেষ্ট অপমানজনক বলেও জানান তিনি। সাবিরের কথায়, ‘তিনি এমন এক সুরে উত্তর দিয়েছেন যা হুমকিস্বরূপ ও অশোভন।’


    তথ্যের অধিকার আইনে কোনও তথ্য কেন চাওয়া হচ্ছে, তা জানাতে সাধারণত আবেদনকারী বাধ্য থাকেন না। কিন্তু প্রথমবার চিঠি পাঠানোর পর সেই কারণ তাঁর কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয় বলে দাবি। অন্যদিকে সাবির যখন ফিরতি চিঠিতে লেখেন, তিনি আইন অনুযায়ী কারণ জানাতে বাধ্য নন, তখন তাঁকে ‘অপমানজনক’ প্রত্যুত্তর দেওয়া হয়। চতুর্থ চিঠিতে কাউন্সিল সভাপতি লেখেন, আবেদনকারী যা যা তথ্য চেয়েছেন, তা দিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আদতে কোনও তথ্যই এসে পৌঁছায়নি আবেদনকারীর কাছে। স্বাভাবিকভাবেই গোটা ঘটনায় প্রশ্ন উঠছে, তথ্যের অধিকার আইনে নির্দিষ্ট তথ্য না দিয়ে কেন বেআইনিভাবে কারণ জানতে চাওয়া হল? কেনই বা তথ্য দিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করে ‘অপমানজনক’ মন্তব্য করা হল? সে উত্তর এখনও অধরা।
  • Link to this news (হিন্দুস্তান টাইমস)