চার ঘণ্টা সময় দিয়েছিল দল। তবে তার আগেই ক্ষমা চেয়ে নিলেন অনুব্রত মণ্ডল। বোলপুর থানার আইসিকে কদর্য ভাষায় আক্রমণ করার জন্য দলের তরফে শুক্রবার ডেডলাইন বেঁধে দেওয়া হয়েছিল অনুব্রতকে। চার ঘণ্টার মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা না চাইলে, কঠোর শাস্তির মুখে পড়ার ইঙ্গিতও দেওয়া হয়েছিল দলের তরফে। সেই চার ঘণ্টা পেরোনোর অনেক আগেই অনুব্রতর ক্ষমা চাওয়ার চিঠি সামনে এসেছে।
চিঠিতে কেষ্ট লিখেছেন, ‘সাম্প্রতিক ঘটনায় আমি দুঃখিত। দিদির পুলিশের কাছে এক বার কেন, ১০০ বার ক্ষমা চাইতে পারি। আসলে আমি নানা রকম ওষুধ খাই। দিদির পুলিশের বিরুদ্ধে কেউ কোনও অভিযোগ করলে মাথা গরম হয়ে যায়। সত্যি আমি দুঃখিত।’ যদিও সেই চিঠিতে ক্ষমা চেয়েও চক্রান্তের অভিযোগ কেষ্টর কথায়।
লিখেছেন, ‘কিন্তু আপনাদের ভাবতে হবে তিনটে মহকুমা বোলপুর, সিউড়ি, রামপুরহাটে বিশাল মানুষের মহামিছিল দেখে কারা ভয় পেল? বিজেপি কী করে আমার আর আমাদের বোলপুরের আইসির সঙ্গে গালমন্দর ফুটেজ পেল? কে দিল? কোনও চক্রান্ত নেই তো?’